Mystery of Yeti (ইয়েতি রহস্য) – মানুষরুপী জানোয়ার - Unknown Fact Of Yeti In Bangla – Episode 2
পৃথিবীতে মানুষের আবির্ভাবের পর সেই প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের মনে তৈরি হয়েছে বিভিন্ন প্রস্ন,মতভেত আর বিতর্ক । আর এইসব প্রশ্ন, বিতর্ক সমাধান করতে গিয়ে মানুষ চালিয়েছে অনেক রকম অনুসন্ধান । আর সেই অনুসন্ধান করতে গিয়ে বেরিয়ে এসেছে পাহার সমান রহস্য ।
অনেক রহস্যের সমাধান পাওয়া গেলেও কিছু রহস্য এখনও রহস্যই রয়ে গেছে ।
অনেক রহস্যের সমাধান পাওয়া গেলেও কিছু রহস্য এখনও রহস্যই রয়ে গেছে ।
তাই আজ অজানা ৩৬০ এমন একটা বিষয় নিয়ে কথা বলবে যার রহস্য এখনও রহস্য হয়েই আছে ।
‘’ইয়েতি ’’ নামটা অনেকের জানা আছে নিশ্চয়ই ? আবার অনেকেরই অজানা । হিমালয় পর্বতমালায় বসবাসকারী মানুষের মত দু’পেয়ে কিন্তু ইয়া বড় এক প্রানীর নাম ইয়েতি । ‘ইয়েতি’ নামটা এসেছে তিব্বতি ভাষা থেকে; বাংলা অনুকরন করলে যার মানে দাড়ায় ‘পাথুরে ভল্লুক’! হিমালয়ের মানুষরা আগে বলতো, ইয়েতিরা নাকি সারাক্ষণ বিশাল একটা পাথর নিয়ে ঘুরে বেড়াতো, আত্মরক্ষা নয়তো শিকার করার
জন্য। আর শিস দেয়ার মতো এক রকম শব্দ করতো। আর ওই পাথর নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর জন্যই হয়তো ওদের নাম দিয়েছিলো পাথুরে ভল্লুক বা ইয়েতি। হিমালয়ের এই কিংবদন্তীর প্রাণীটাকে নিয়ে যে কতো গবেষণা আর জল্পনা-কল্পনা করা হয়েছে তার শেষ নেই । তৈরি হয়েছে বেশকিছু মুভিও । এই ইয়েতিরা আসলেই আছে ? কি নেই, এ ব্যাপারে কিন্তু কখনোই নিশ্চিত হওয়া যায়নি। কারন,ওদেরকে এখনো সেভাবে দেখা-ই যায়নি! আর বিজ্ঞানীরাও ওদের ব্যাপারে একমত হতে পারেননি। কোনো বিজ্ঞানী বলেন, ইয়েতিরা অবশ্যই আছে। নইলে অমন বড়ো বড়ো পায়ের ছাপ এলো-ই বা কোত্থেকে? আবার অন্য বিজ্ঞানীরা বলেন, ধুর! ওসব গাঁজাখুরি গল্প।
তাই আজ অজানা ৩৬০ ইয়েতি সম্পর্কে এমন কিছু ঘটনা তুলে ধরবে যা ইয়েতির
অস্তিত্বকে বহন করে । তার আগে বলে নিই,যারা এই চ্যানেলটিকে এখনো SUBSCRIBE করেন নি ।তারা এখনি SUBSCRIBE করে নিন কারন আমারা আমাদের এই চ্যানেলটির মাধ্যমে জানা-অজানা, রহস্য, রোমাঞ্চকর সব ভিডিও আপনাদের
অস্তিত্বকে বহন করে । তার আগে বলে নিই,যারা এই চ্যানেলটিকে এখনো SUBSCRIBE করেন নি ।তারা এখনি SUBSCRIBE করে নিন কারন আমারা আমাদের এই চ্যানেলটির মাধ্যমে জানা-অজানা, রহস্য, রোমাঞ্চকর সব ভিডিও আপনাদের
সামনে তুলে ধরা হবে ।
একসময় ইয়েতিদের কথা হিমালয়ের আশেপাশের নেপাল, ভূটান, ভারত আর তিব্বতের মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিলো। ওখানকার মানুষই ওদের কথা জানতো, ওখানকার মানুষই ওদের ভয় করতো, ওখানকার মানুষই ওদের নিয়ে জল্পনা-কল্পনা করতো। ওদের কথা বিশ্ববাসী জানতে পারে ১৮৩২ সালে। সেই বছর হাডসন নামে এক ভদ্রলোক নেপালের হিমালয় ঘুরে এসে লেখেন, তার গাইডরা নাকি এক বিশালাকার ঘন লোমে পুরো শরীর ঢাকা এক অদ্ভূত দু’পেয়ে জন্তু দেখেছে। এরপর ইয়েতির ব্যাপারে সারা বিশ্ব আগ্রহী হয়ে ওঠে।
এরপর ১৮৯৯ সালে লরেন্স ওয়েডেল নামের এক অভিযাত্রী দাবি করেন তিনি ইয়েতির
পায়ের ছাপ দেখতে পেয়েছেন। অভিযানকালে তার সাথে থাকা গাইডের কাছেও তিনি ইয়েতির পায়ের ছাপের কথা শোনেন। কিন্তু সেটি তুষারমানবের কিনা সে ব্যাপারে তিনি সন্দিহান ছিলেন। ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে ইয়েতি প্রসঙ্গ আবারো বিশ্বজুড়ে আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে। এরই মধ্যে ১৯১৩ সালে একদল চৈনিক শিকারি হিমালয়ের তুষার ঢাকা অঞ্চলে শিকারে বের হয় এবং পরে দাবি করে তারা হিমালয়ের বরফে ঢাকা অঞ্চলে সারা শরীর কয়েক ইঞ্চি লম্বা রূপালি হলুদ চুল বা লোমে ঢাকা বানরের মতো কুৎসিত থ্যাবড়া মুখাকৃতির বিকট একটি প্রাণী দেখেছেন। বানরের সাথে এর সাদৃশ্য থাকলেও আকৃতিতে বানরের চেয়ে অনেক বড়। দু'পেয়ে প্রাণীটি অনেকটা
মানুষের মতোই চলাফেরা করে এবং দেখে সহজেই ধারণা করা যায় প্রাণীটি অসাধারণ
শক্তিশালী।
পায়ের ছাপ দেখতে পেয়েছেন। অভিযানকালে তার সাথে থাকা গাইডের কাছেও তিনি ইয়েতির পায়ের ছাপের কথা শোনেন। কিন্তু সেটি তুষারমানবের কিনা সে ব্যাপারে তিনি সন্দিহান ছিলেন। ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে ইয়েতি প্রসঙ্গ আবারো বিশ্বজুড়ে আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে। এরই মধ্যে ১৯১৩ সালে একদল চৈনিক শিকারি হিমালয়ের তুষার ঢাকা অঞ্চলে শিকারে বের হয় এবং পরে দাবি করে তারা হিমালয়ের বরফে ঢাকা অঞ্চলে সারা শরীর কয়েক ইঞ্চি লম্বা রূপালি হলুদ চুল বা লোমে ঢাকা বানরের মতো কুৎসিত থ্যাবড়া মুখাকৃতির বিকট একটি প্রাণী দেখেছেন। বানরের সাথে এর সাদৃশ্য থাকলেও আকৃতিতে বানরের চেয়ে অনেক বড়। দু'পেয়ে প্রাণীটি অনেকটা
মানুষের মতোই চলাফেরা করে এবং দেখে সহজেই ধারণা করা যায় প্রাণীটি অসাধারণ
শক্তিশালী।
১৯২১ সালে কর্নেল সি কেক হাওয়ার্ড বেরির নেতৃত্বে একদল অভিযাত্রী এভারেস্ট অভিযানে যায় এবং সে উদ্দেশে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২০ হাজার ফুট ওপরে পৌঁছান। সেখানে তারা হিমবাহের নিকটে কয়েকটি বিশাল আকৃতির মানুষের পায়ের ছাপের মতো পদচিহ্ন লক্ষ্য করেন। তুষারশৃঙ্গ এভারেস্ট থেকে মাত্র ৭৮৬ ফুট নিচে অবস্থিত একটি জায়গার নাম রংবুক যেটি অশান্ত ও রহস্যময় স্থান নামে পরিচিত। জায়গাটির আয়তন ২৬৫ বর্গকিলোমিটার এবং সব সময় সেখানে প্রচন্ড ঝড়ো হাওয়া বয়।
১৯২২ সালের দিকে বেশ ক'জন পর্বতারোহী সেখানে অদৃশ্য হয়ে গিয়েছিলেন।
ওই অভিযাত্রী দলটিতে একজন চিকিৎসক ছিলেন। তার নাম আলেকজান্ডার কিউলাস্ক। সেখানে আকস্মিক কিউলাস্ক অসুস্থ হয়ে পড়েন। তারপর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তিনি মারা গেলেন। মারা যাওয়ার সময় তিনি বার বার প্রলাপ বকছিলেন। প্রলাপের সময় তিনি এক লোমশ দানবের কথা বলছিলেন।
১৯২২ সালের দিকে বেশ ক'জন পর্বতারোহী সেখানে অদৃশ্য হয়ে গিয়েছিলেন।
ওই অভিযাত্রী দলটিতে একজন চিকিৎসক ছিলেন। তার নাম আলেকজান্ডার কিউলাস্ক। সেখানে আকস্মিক কিউলাস্ক অসুস্থ হয়ে পড়েন। তারপর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তিনি মারা গেলেন। মারা যাওয়ার সময় তিনি বার বার প্রলাপ বকছিলেন। প্রলাপের সময় তিনি এক লোমশ দানবের কথা বলছিলেন।
১৯২৩ সালে এভারেস্ট অভিযাত্রী ব্রিটিশ নাগরিক মেজর আলান ক্যামেরুন জানিয়েছিলেন অভিযান চলাকালে তিনি হিমালয়ের হিমরেখার ঊর্ধ্বে খাড়া শৈল প্রাচীরের গা ঘেঁষে সংকীর্ণ একটা পথে একদল মানবাকৃতির প্রাণীকে হেঁটে যেতে দেখেছেন।
১৯৩৭ সালে ফ্রাঙ্ক স্মিদি নামের আরেক ব্রিটিশ অভিযাত্রী তিববতে গিয়ে ১৪ হাজার
ফুট উঁচুতে অতিকায় প্রাণীর পদচিহ্ন দেখতে পান। তিনি সেই পদচিহ্নগুলোর মাপও
নিয়েছিলেন। পদচিহ্নগুলো লম্বায় ছিল প্রায় ১৩ ইঞ্চি আর চওড়ায় ছিল প্রায় ৫
ইঞ্চি। ১৯৫১ সালে হিমালয় অভিযাত্রী এরিক শিপটন ২৩ হাজার ৪৪০ ফুট উচ্চতায়
গৌরীশঙ্কর শৃঙ্গের কাছাঁকাছি অঞ্চলে অতিকায় প্রাণীর পদচিহ্ন দেখতে পেয়ে তার ছবি
তুলে নিয়ে আসেন। পরবর্তীতে সেই ছবি সংবাদপত্রে ছাপা হলে বিশ্বব্যাপী বিরাট আলোড়ন সৃষ্টি হয়। সবাই এ ছবি দেখে ইয়েতিদের পায়ের ছাপ মনে করলেও বিজ্ঞানীরা এ ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারেননি। এরই মধ্যে ১৯৫৮ সালে পাওয়া গেল ইয়েতিদের সম্পর্কে আরো কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য। এবারের হোতা আমেরিকান তথ্যানুসন্ধানী ডক্টর নরম্যান ডাইরেনফার্ম এবং অভিযাত্রী মি. ম্যাকলিনের কাছ থেকে জানা গেল ইয়েতি নামের তুষার বানর আসলে নিম্নস্তরের এক ধরনের মানুষ বা মানব সদৃশ্য প্রাণী। এরা হিমালয়ের নিভৃত গুহায় বাস করে এবং বাইরে খুব
একটা চলাফেরা করে না। প্রচন্ড শীত ও বৈরী পরিবেশেও এরা সহজে টিকে থাকতে পারে। তাদের আনা বিভিন্ন প্রমাণ থেকে জানা যায় ইয়েতিদের মধ্যে দুটো প্রজাতির রয়েছে, এদের মধ্যে একটি প্রজাতি লম্বায় ৮ ফুট এবং অন্যটির উচ্চতা ৪ ফুটের কাছাঁকাছি। সবশেষে আপনাদের কাছে একটি প্রশ্ন, আসলেই কি ইয়েতি আছে ? নাকি এটি সুধুই একটি গুজব । আর যদি ইয়েতি নাই থাকে তাহলে যুগে যুগে মানুষের দেখা সেই প্রাণীটি কি ? আপনাদের এই বিষয়ে কোন মতামত থাকলে কমেন্ট বক্সে আমাদের জানাবেন ।
আমাদের এই ভিডিওটি তৈরি করা হয়েছে google , Wikipedia এবং বিভিন্ন সোসাল মিডিয়ার সহযোগিতায় । আমাদের উদ্দেশ্য আপনাদের
ফুট উঁচুতে অতিকায় প্রাণীর পদচিহ্ন দেখতে পান। তিনি সেই পদচিহ্নগুলোর মাপও
নিয়েছিলেন। পদচিহ্নগুলো লম্বায় ছিল প্রায় ১৩ ইঞ্চি আর চওড়ায় ছিল প্রায় ৫
ইঞ্চি। ১৯৫১ সালে হিমালয় অভিযাত্রী এরিক শিপটন ২৩ হাজার ৪৪০ ফুট উচ্চতায়
গৌরীশঙ্কর শৃঙ্গের কাছাঁকাছি অঞ্চলে অতিকায় প্রাণীর পদচিহ্ন দেখতে পেয়ে তার ছবি
তুলে নিয়ে আসেন। পরবর্তীতে সেই ছবি সংবাদপত্রে ছাপা হলে বিশ্বব্যাপী বিরাট আলোড়ন সৃষ্টি হয়। সবাই এ ছবি দেখে ইয়েতিদের পায়ের ছাপ মনে করলেও বিজ্ঞানীরা এ ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারেননি। এরই মধ্যে ১৯৫৮ সালে পাওয়া গেল ইয়েতিদের সম্পর্কে আরো কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য। এবারের হোতা আমেরিকান তথ্যানুসন্ধানী ডক্টর নরম্যান ডাইরেনফার্ম এবং অভিযাত্রী মি. ম্যাকলিনের কাছ থেকে জানা গেল ইয়েতি নামের তুষার বানর আসলে নিম্নস্তরের এক ধরনের মানুষ বা মানব সদৃশ্য প্রাণী। এরা হিমালয়ের নিভৃত গুহায় বাস করে এবং বাইরে খুব
একটা চলাফেরা করে না। প্রচন্ড শীত ও বৈরী পরিবেশেও এরা সহজে টিকে থাকতে পারে। তাদের আনা বিভিন্ন প্রমাণ থেকে জানা যায় ইয়েতিদের মধ্যে দুটো প্রজাতির রয়েছে, এদের মধ্যে একটি প্রজাতি লম্বায় ৮ ফুট এবং অন্যটির উচ্চতা ৪ ফুটের কাছাঁকাছি। সবশেষে আপনাদের কাছে একটি প্রশ্ন, আসলেই কি ইয়েতি আছে ? নাকি এটি সুধুই একটি গুজব । আর যদি ইয়েতি নাই থাকে তাহলে যুগে যুগে মানুষের দেখা সেই প্রাণীটি কি ? আপনাদের এই বিষয়ে কোন মতামত থাকলে কমেন্ট বক্সে আমাদের জানাবেন ।
আমাদের এই ভিডিওটি তৈরি করা হয়েছে google , Wikipedia এবং বিভিন্ন সোসাল মিডিয়ার সহযোগিতায় । আমাদের উদ্দেশ্য আপনাদের
বিনোদন ঘটানো , সত্যতা বিচারক আপনারা নিজেই ।
ভিডিওটি ভাল লাগলে প্রথমে SUBSCRIBE করবেন, লাইক দিবেন এবং
বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না ।
বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না ।
ভিডিওটি দেখার জন্য ধন্যবাদ
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন